Discover of charyapada(চর্যাপদের আবিষ্কার)

 চর্যাপদের আবিষ্কার(Discover of charyapada)



১০৭ সালে ডক্টর হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজ দরবারে গ্রন্ত্থগার হতে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় নামক পুঁথি আবিষ্কার করেন।চর্যাপদের সাথে ডাকার্ণব ও দোহাকোষ নামে আরও দুটি বই নেপালের রাজ গ্রন্থগার হতে আবিষ্কার হয়।
হরপ্রসাদশাস্ত্রীর সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে ১৯১৬ সালে সবগুলো বই একসাথে হাজার বছরের পুরাণ বাঙালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা নামে প্রকাশিত হয়
সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাদ্বীর মধ্যেবর্তী সময়ে চর্যাপদ গুলো রচিত।পাল বংশের আমলে চর্যাপদের বিকাশ ঘটেছে। নেপালে প্রাপ্ত পুথিটিতে গ্রন্হের নাম রয়েছে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় বলে।
পাল বংশের পরে আসে সেন বংশ।তখন বৌদ্ধরা এদেশে থেকে বিতাড়িত হয় ও নেপালে চলে যাই।তাই বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন বাংলাদেশের বাহিরে নেপালে দেখা মেলে।

চর্যাপদের পদ কর্তা;-

ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ'র মতে ২৩ জন এবং সুকুমার সেনের মতে ২৪ জন পদ কর্তা রয়েছেন।

বাংলা সাহিত্যের আদি কবি কে?

ডক্টর মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতেঃ-শবরপা।
ডক্টর হরপ্রসাদ শাস্ত্রী সহ অধিকাংশের মতেঃ-লুইপা।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url